তবে অধ্যবসায় প্রেরিত সেই ছবিতে এই রোভারের সামনে–পেছনে মোটামুটি পরিষ্কারভাবেই সমতল ভূমির দৃশ্য দেখা সম্ভব হয়।
সফলভাবে মঙ্গলে অবতরণ করার অভিযানের এই সাফল্যকে অভিনন্দন জানিয়েছেন নাসার ভারপ্রাপ্ত প্রশাসক স্টিভ জার্কজিক।
মঙ্গলে রোবটের সফলভাবে এ অবতরণ কখনোই খুব সহজ অভিযান ছিল না।
মহাকাশ অভিযানে নাসার বিশেষ অভিজ্ঞতা–দক্ষতা থাকলেও পার্সিভেরেন্স টিমের সকল সদস্যগণ গতকাল পর্যন্ত এ অভিযানের সফলতার ব্যাপারে বড় রকমের সতর্কতা প্রকাশ করছিলেন।
এ অভিযানের মাধ্যমে নাসা মঙ্গল গ্রহে ১ টন ওজনের ২য় রোভার পাঠাল।
এর আগে আরও একবার ২০১২ সালে প্রথমবারের মতো রোভার ‘কিউরিসিটি’কে মঙ্গল গ্রহে পাঠানো হয়।
সেটি এ গ্রহের পৃথক অন্য আরেকটি খাদে নেমেছিল।
মঙ্গলে হেলিকপ্টার চালানো সক্ষম হবে কি না, তার পরীক্ষাও চালানো হবে এবারের অভিযানে।
এ লক্ষ্য পূরণে এবারের রোবট অধ্যবসায় এর সঙ্গে একটি ছোট আকারের হেলিকপ্টার সংযুক্ত করা হয়।
এটি উড্ডয়ন প্রচেষ্টা সম্ভব হলে তা হবে পৃথিবীর বাইরে ভিন্ন কোনো গ্রহে প্রথমবারের মতো ‘রাইট ব্রাদার্স’–এর মুহূর্ত উপভোগ করার মতো একটি ঘটনা।