প্রযুক্তি বিশ্বের নিয়ন্ত্রণ করছে ভারতের ১৬ পড়ুয়া

প্রযুক্তি বিশ্বের নিয়ন্ত্রণ করছে ভারতের ১৬ পড়ুয়া
উপর থেকে সর্ববামে রয়েছেন সুন্দর পিচাই মাঝে সত্য নাদেলা, সবশেষে অরবিন্দ কৃষ্ণা, এবং নিচ থেকে বামে শান্তনু নারায়ণ তারপর মাঝ বরাবর রেভাতি অদ্বৈতী এবং সর্বডানে আঞ্জালি সুদ

বিশ্বের প্রযুক্তি খাতে ভারতীয়দের আধিপত্য ‍দিনকে দিন বেড়েই চলেছে। তাদের কাজই যেন এখন প্রযুক্তি বিশ্বের নিয়ন্ত্রণ করে বিশ্বব্যাপী দাপিয়ে বেড়ানো।

গুগল এবং মাইক্রোসফটের মতো বৃহৎ বৃহৎ প্রযুক্তি জায়ান্টগুলো ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার (সিইও) নেতৃত্বে পরিচালিত হচ্ছে।

এই ২ মার্কিন প্রতিষ্ঠান ছাড়াও বহুজাতিক নানা প্রযুক্তি জায়ান্টের শীর্ষ পদে ক্রমাগতই ভারতীয়দের উপস্থিতি বাড়ছে। মাইক্রোসফট, আইবিএম, অ্যাডোবের মতো শীর্ষ পদেও রয়েছে ভারতীয়রা। ফলে বলাই যায় প্রযুক্তি বিশ্বের নিয়ন্ত্রণে দিন দিন ভারতীয়রাই এগিয়ে যাচ্ছে।

পৃথিবী জুড়ে অন্যতম শীর্ষ ১৬টি প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) এখন ভারতীয় বংশোদ্ভূতরা।

চলুন এবার এঁদের ব্যাপারে কিছু বিস্তারিত জেনে আসি।

সত্য নাদেলা

ভারতের তেলেঙ্গানা রাজ্যর রাজধানী হায়দরাবাদে জন্মগ্রহণ করেন সত্য নাদেলার। ২০১৪ সালের ফেব্রুয়ারির দিকে মাইক্রোসফট প্রতিষ্ঠানের সিইও হন তিনি।

মাত্র কয়েক দিন আগেই তাঁকে মাইক্রোসফটের চেয়ারম্যানও করা হয়। তার আগে প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান ছিলেন জন টমসন।

প্রতিষ্ঠানের বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ ব্যবসায়িক সিদ্ধান্ত যেমন- লিঙ্কডইন, নুয়্যান্স কমিউনিকেশনস, জেনিম্যাক্স ইত্যাদি অধিগ্রহণ করায় তিনি অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন।

কর্ণাটকে অবস্থিত মণিপল ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি হতে সত্য নাদেলা ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ডিগ্রি অর্জন করেন। এরপর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমান উচ্চশিক্ষার উদ্দেশ্যে।

১৯৯০ সালে ইউনিভার্সিটি অব উইসকনসিন হতে কম্পিউটার সায়েন্সে এমএস লাভ করেন। ২ বছর সান মাইক্রোসিস্টেমসে কর্মরত ছিলেন।

১৯৯২ সালে তিনি মাইক্রোসফটে যোগ দেন। এরপর ১৯৯৬ সালে ইউনিভার্সিটি অব চিকাগো থেকে নিজের এমবিএ শেষ করেন।

সুন্দর পিচাই

ভারতের হায়দরাবাদের এক পড়ুয়া ছাত্র বর্তমানে গুগলের মূল প্রতিষ্ঠান অ্যালফাবেট ইনকরপোরেশনের সিইও। ২০১৯ সাল থেকে অত্যন্ত সফলতার সাথে তিনি এ দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন।

ভারতের আইআইটির খড়গপুরের সাবেক এই শিক্ষার্থী এর পূর্বে ২০১৪ সালের আগস্ট মাসে গুগলের প্রধান হন।

১৫ বছরের বেশি সময় ধরে সুন্দর পিচাই গুগলে কাজ করে যাচ্ছেন। এ সময়ে তিনি অ্যান্ড্রয়েড, ক্রোম, গুগল ম্যাপস নিয়ে অনেক কাজ করেছেন। যার সুফল আমরা সবাই পাচ্ছি।

সুন্দর পিচাই এমএস সম্পন্ন করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের স্ট্যানফোর্ড থেকে। আর এমবিএ করেছেন একই দেশের ওয়ার্টন হতে।

শান্তনু নারায়ণ

শান্তনু নারায়ণ মার্কিন কম্পিউটার সফটওয়্যার কোম্পানি অ্যাডোবি ইনকরপোরেশন এর সিইও। তিনি এই কোম্পানির চেয়ারম্যান ও একইসঙ্গে প্রেসিডেন্ট।

শান্তনু নারায়ণের জন্মও দক্ষিণ ভারতের হায়দরাবাদে।

১৯৯৮ সালে তিনি সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে অ্যাডোবিতে যুক্ত হন। ২০০৫ সালে হন প্রতিষ্ঠানটির প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা (সিওও)। এবং ২০০৭ সালে অ্যাডোবির সিইও হন।

হায়দরাবাদের ওসমানিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি বিজ্ঞানে স্নাতক কনে। এরপর শান্তনু ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ পাশ করেন। এবং এমএস করেন বউলিং গ্রিন স্টেট ইউনিভার্সিটি হতে।

অ্যাডোবিতে যোগদানের পূর্বে শান্তনু অ্যাপল এবং সিলিকন গ্রাফিকস নামের একটি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছিলেন।

রেভাতি অদ্বৈতী

রেভাতি অদ্বৈতী বিশ্বের তৃতীয় বৃহৎ চুক্তিভিত্তিক ইলেকট্রনিকস নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ফ্লেক্স লিমিটেড এর সিইও। ২০১৯ সাল থেকে তিনি ফ্লেক্সের সিইওর দায়িত্ব সামলাচ্ছেন।

তিনি ভারতের বিড়লা ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি অ্যান্ড সায়েন্স থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেন। এরপর থান্ডারবার্ড স্কুল অব গ্লোবাল ম্যানেজমেন্ট থেকে এমবিএ করেন।

অরবিন্দ কৃষ্ণা

গত বছর এপ্রিল মাসে ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস মেশিনসের (আইবিএম) সিইও হিসেবে দায়িত্ব পান ভারতীয় বংশোদ্ভূত অরবিন্দ কৃষ্ণা।

ভারতের অন্ধ্র প্রদেশে জন্মগ্রহণ করা অরবিন্দ ১৯৯০ সালে আইবিএমে চাকরি শুরু করেন। এরপর থেকেই এখানে বিভিন্ন পদে কাজ করেছেন।

ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি, কানপুর থেকে তড়িৎ প্রকৌশলে তিনি নিজের স্নাতক শেষ করেন। এরপর ইলিনয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি সম্পন্ন করেন। আইবিএমে দীর্ঘ ৩ দশকের চাকরিজীবনে তিনি একাধিক জ্যেষ্ঠ পদে কাজ করেছেন।

নিকেশ অরোরা

নিকেশ অরোরা ২০১৮ সালে মার্কিন সাইবার নিরাপত্তা কোম্পানি পালো আলতো নেটওয়ার্কসের সিইও হিসেবে যোগ দেন। এর পূর্বে এই ব্যক্তি গুগল ও সফটব্যাংকের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিভাগ সামলেছেন।

নিকেশ অরোরা ভারতে অবস্থিত বেনারস হিন্দু ইউনিভার্সিটির ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি থেকে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। এরপর তিনি নর্থইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি হতে এমবিএ এবং বোস্টন কলেজ থেকে বিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর লাভ করেছেন।

পরাগ আগারওয়াল

ভারতে জন্ম নেওয়া পরাগ আগারওয়াল ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি বোম্বে থেকে স্নাতক শেষ করেন।

২০১১ সালে জনপ্রিয় সামাজিক মাধ্যম টুইটারের প্রধান কারিগরি কর্মকর্তার (সিটিও) দায়িত্ব পান পরাগ আগারওয়াল। টুইটারে কাজ করার আগে তিনি মাইক্রোসফট, এটিঅ্যান্ডটি এবং ইয়াহুর মতো সংস্থাগুলোর রিসার্চ টিমে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব সামলেছেন।

জয়শ্রী উল্লাল

জয়শ্রী উল্লাল হলেন মার্কিন কম্পিউটার নেটওয়ার্কিং কোম্পানি অ্যারিস্টা নেটওয়ার্কসের প্রেসিডেন্ট এবং সিইও। ২০০৮ সাল থেকে ভারতীয় বংশোদ্ভূত এই নারী এ গুরুদায়িত্ব সামলে যাচ্ছেন। ২০১৪ সালে তাঁর নেতৃত্বেই নিউইয়র্ক স্টক এক্সচেঞ্জের তালিকাভুক্ত হয় অ্যারিস্টা নেটওয়ার্কস।

জয়শ্রী সান ফ্রান্সিসকো স্টেট ইউনিভার্সিটি হতে তড়িৎ প্রকৌশলে স্নাতক করেন। এবং সান্তা ক্লারা ইউনিভার্সিটি থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন।

অ্যারিস্টা নেটওয়ার্কসে যোগদান করার আগে সিসকো এবং অ্যাডভান্সড মাইক্রো ডিভাইসেসে (এএমডি) কাজ করেছিলেন তিনি।

অঞ্জলি সুদ

ভিডিও হোস্টিং, শেয়ারিং এবং সার্ভিসেস প্ল্যাটফর্ম ভেমিও হলো একটি মার্কিন প্রতিষ্ঠান। ২০১৭ সাল থেকে মার্কিন এই প্রতিষ্ঠানের সিইওর দায়িত্ব পালন করছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত অঞ্জলি সুদ।

এছাড়াও তিনি ওপেন ভিডিও প্ল্যাটফর্ম সেবাদাতা ভেমিওতে যোগদান করার পূর্বে বৈশ্বিক ই-কমার্স জায়ান্ট অ্যামাজন এবং টাইম ওয়ার্নারে দীর্ঘদিন কাজ করেছেন।

হার্ভার্ড বিজনেস স্কুল হতে এমবিএ সম্পন্ন করেন অঞ্জলি সুদ।

জর্জ কুরিয়ান

প্রযুক্তি বিশ্বের নিয়ন্ত্রণে কার্যত অংশগ্রহণ করা আরেক ভারতীয় হলেন জর্জ কুরিয়ান।

২০১৫ সালে মার্কিন ক্লাউড ডাটা সার্ভিসেস ও ডাটা ব্যবস্থাপনা কোম্পানি নেটঅ্যাপ এর একসঙ্গে সিইও এবং প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পান ভারতে জন্ম নেওয়অ জর্জ কুরিয়ান। নেটঅ্যাপের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার আগে তিনি সিসকো সিস্টেমস, আকামাই টেকনোলজিস এবং ম্যাকেঞ্জি অ্যান্ড কোম্পানিতে কাজ করেছেন।

জর্জ কুরিয়ান প্রথমে আইআইটি মাদ্রাজে ভর্তি হয়েছিলেন। তবে এর ৬ মাসের মধ্যেই তিনি প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে যান। সেখান থেকে তড়িৎ প্রকৌশলে স্নাতক সম্পন্ন করেন এবং স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটি থেকে এমবিএ সম্পন্ন করেন তিনি।

সঞ্জয় মেহরোত্রা

সেমিকন্ডাক্টর কোম্পানি মাইক্রোন টেকনোলজি ইনকরপোরেশন একটি মার্কিন কোম্পানি। এর সিইও সঞ্জয় মেহরোত্রা। মেমোরি চিপ নির্মাতা স্যানডিস্কের সহপ্রতিষ্ঠাতা এই ভারতীয়।

এ ছাড়া ওয়েস্টার্ন ডিজিটালের বোর্ড সদস্য ছিলেন তিনি। স্যানডিস্ক প্রতিষ্ঠার আগে ইন্টিগ্রেটেড ডিভাইস টেকনোলজি এবং ইন্টেলের গুরুত্বপূর্ণ একাধিক পদে দায়িত্ব পালন করেন সঞ্জয়।

ভারতীয় বংশোদ্ভূত মেহরোত্রা ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া বার্কলে থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর করেন।

স্টিভ সাংঘী

১৯৮৯ সালে স্টিভ সাংঘীর হাত ধরে যাত্রা শুরু মাইক্রোচিপ টেকনোলজি করপোরেশনের। এর দুই বছর পর ১৯৯১ সালে মাইক্রো-কন্ট্রোলার, মিক্সড-সিগন্যাল, অ্যানালগ এবং ফ্ল্যাশ-আপি ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটির সিইওর দায়িত্বে বসেন তিনি।

ভারতের পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক করেন পাড়ি জমান যুক্তরাষ্ট্রে সাংঘী। ম্যাসাচুসেটস বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতকোত্তর করেন।

অনিল ভুশ্রি

২০০৫ সালে পিপলসফটের প্রতিষ্ঠাতা ডেভ ডুফিল্ডকে সঙ্গে নিয়ে মার্কিন অন-ডিমান্ড ফিন্যান্সিয়াল ব্যবস্থাপনা এবং হিউম্যান ক্যাপিটাল ব্যবস্থাপনা সফটওয়্যার ‘ওয়ার্কডে’ প্রতিষ্ঠা করেন অনিল ভুশ্রি। ওয়ার্কডের সিইওর দায়িত্বে আছেন তিনি।

আরো পড়ুন:
চুরি বা হারিয়ে যাওয়া স্মার্টফোন থেকে হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট ফিরে পাওয়া যাবে যেভাবে 
কৃত্রিমভাবে আবহাওয়া বদল এর প্রচেষ্টায় চীন 
মানুষের দৃষ্টিশক্তি ফিরিয়ে আনল কৃত্রিম চোখ বায়োনিক আই

ভারতীয় বংশোদ্ভূত এ টেক নির্বাহী ব্রাউন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক এবং স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ করেন।

আমান ভুটানি

মার্কিন ডোমেইন নিবন্ধন ও ওয়েব হোস্টিং কোম্পানি গোড্যাডির সিইওর দায়িত্ব ২০১৯ সালে পান আমান ভুটানি। গোড্যাডিতে যোগ দেওয়ার আগে তিনি এক্সপেডিয়ায় একাধিক পদে কাজ করেন। এসভিপির ওয়ার্ল্ড ওয়াইডে প্রকৌশল বিভাগেও কাজ করেন তিনি।

দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি শেষ করে ল্যাঙ্কাস্টার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ করেন আমান।

শিবা শিবারাম

মার্কিন কম্পিউটার হার্ডডিস্ক ড্রাইভ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওয়েস্টার্ন ডিজিটাল। এই প্রতিষ্ঠানের প্রেসিডেন্ট হলেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত শিবা শিবারাম। ওয়েস্টার্ন ডিজিটালে যোগ দেওয়ার আগে তিনি ইন্টেল, ম্যাট্রিক্স সেমিকন্ডাক্টরস এবং স্যানডিস্কের একাধিক পদে দায়িত্বে ছিলেন।

শিবারাম ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি ত্রৈউচি থেকে স্নাতক ডিগ্রি এবং রেনসেলার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি সম্পন্ন করেন।

অনিরুদ্ধ দেবগান 

২০১৮ সালে অনিরুদ্ধ দেবগান বহুজাতিক সফটওয়্যার কোম্পানি ক্যাডেন্স ডিজাইন সিস্টেমসের প্রেসিডেন্টের দায়িত্বপ্রাপ্ত হন। ক্যাডেন্স ডিজাইনে যোগ দেওয়ার পূর্বে তিনি ম্যাগমা ডিজাইন অটোমেশন এবং ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস মেশিনসে (আইবিএম) দীর্ঘকাল কাজ করেছেন।

ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি দিল্লি থেকে স্নাতক অর্জন করেন তিনি। এবং যুক্তরাষ্ট্রের কার্নেগি মেলন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি সম্পন্ন করেন।

এভাবে ক্রমাগত উন্নতির মাধ্যমে এগিয়ে যাচ্ছে ভারতীয় বংশোদ্ভূতরা। আর প্রযুক্তি বিশ্বের নিয়ন্ত্রণ ও এর উন্নতি করে যাচ্ছে বহুদিন ধরে।

subscribe to our youtube channel 2

শেয়ার করুন -

উত্তর দিন

আপনার মন্তব্য লিখুন
আপনার নাম লিখুন